আনন্দটা ছোঁয়াচে,

আনন্দটা ছোঁয়াচে। এটা একজনের কাছ থেকে অন্য জনের কাছে ছড়িয়ে পড়ে।এই অনুভূতি পাওয়ার জন্য সবাই শকুনের মত হুমড়ি খেয়ে পড়ে।বিয়ের অনুষ্ঠান কিংবা কোন ব্যান্ড পার্টি হলে তো আজকাল অ্যাড ফ্রেন্ড দেয়া লাগে না,ফলো অপশন থাকলে হলো।পার্টিতে গিয়ে নিজের আনন্দের ভাগটা ঠিকই নিয়ে নেয়।অন্যদিকে দুঃখ, এইডস রোগের মত হলে ব্যতিক্রম শুধু এটা ছোঁয়াচে না।সহজ কথায়, অন্যের দুঃখে কেউ দুঃখিত হয় না বরং উপহাসিত (উপহাস করে) হয়।কেউ কেউ অন্যের দুঃখে মাঝে মাঝে সহানুভূতি জানালেও সুযোগ পেলে উপহাসের বিবৃতি শুনাতে দেরী করে না।আবার এমন কিছু পাবলিক আছে অধিকার থাকার সত্ত্বেও প্রতিকার দেয় না।বিষয়টা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে,কিন্তু আনন্দ থাকলে ঠিকই অনধিকার দেখাইতো।বিষয়টা আপাত দৃষ্টিতে স্বাভাবিক মনে হলেও সম্পর্কের দৃষ্টিতে অস্বাভাবিক।কারন সম্পর্কের খাতিরে আপনার বিষয়টা নিয়ে আন্তরিক হওয়া উচিত।কিছু করতে না পারেন, আপনার ভালো পরামর্শ তাকে বিপদের হাত থেকে হয়তো রক্ষা করবে।না হয়, নতুন করে বাঁচতে শিখবে,নতুন করে দাড়াতে শিখবে।।

No comments

Featured post

একনায়িকাতন্ত্র

আমার বুকের ভেতরের "মন" নামক রাষ্ট্রে ভালোবাসার অজুহাতে যে স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থা চলছে, তার নাম একনায়িকাতন্ত্র। নায়িকার ইচ্ছেমতো...

Powered by Blogger.